ফ্রিল্যান্সিং কি: ফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ দাড়ায় মুক্ত পেশা,স্বাধীনভাবে কাজ করা।যারা স্বাধীনভাবে কাজ করেন তাদেরকে বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সার।চাকরি যেমন একটি পেশা তেমনি Freelancing একটি পেশা।চাকরি করতে হলে অফিসের বস বা যার চাকরি করেন তার কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হয়।কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করতে কোন অফিসের বসের কথা না মানলেও চলবে কারন আপনি নিজেই নিজের বস,ইচ্ছা হলে কাজ করবেন,না হলে করবেন না।ফ্রিল্যান্সিং সাধারনত দুভাবেই করা যায় অনলাইন এবং
অফলাইন।মূলত অনলাইনেই ফ্রিল্যান্সিং বেশী করা হয়ে থাকে।মূলত উন্নত দেশগুলোর কাজের রেট খুব বেশী তাই তারা চান তাদের কাজগুলো তারা নিম্নআয়ের দেশের লোকেদের কাছ থেকে করিয়ে নেবেন।এতে তাদের খরচ কমবে।তেমনি নিম্নআয়ের দেশের লোকেরা সেই কাজগুলো করে দিলে যথেষ্ট উপার্জন করতে পারবে।বেশীরভাগ ক্ষেত্রে বিদেশী ক্লায়েন্টরা তাদের এই কাজগুলো সরাসরি করান না এবং যারা এসব কাজ করে দেন তারাও সরাসরি করে দেন না।এ দুইয়ের মাঝে থাকে একটি মার্কেটপ্লেস যাকে বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস।এখানে ক্লায়েন্টরা কাজ জমা করেন এবং ফ্রিল্যান্সাররা সেই কাজ করে দেন,বিনিময়ে অর্থ পান।অনলাইনে বহু মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়া যায়।প্রশ্ন করতে পারেন কাজগুলো কি কি?নানারকম কাজ পাওয়া যায়।এককথায় বলতে গেলে কম্পিউটার দিয়ে যা যা করা সম্ভব প্রায় সবই।তবে বাংলাদেশীরা যে কাজগুলো বেশী করে তা হল-গ্রাফিক্স ডিজাইন,ওয়েব ডিজাইন,ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি।
কেন করবেন:
প্রথমেই বলা হয়েছে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্তপেশা।এটা বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন কারনে করতে পারেন।নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়।তবে সাধারনত যেসব কারনে মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করেন তার একটা নমুনা তুলে দেওয়া হচ্ছে-
বেতন কম:
অনেকে রয়েছেন যিনি কোন সরকারী বা বেসরকারী চাকরি করেন,কিন্তু তার বেতন কম।এজন্য তিনি অতিরিক্ত সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে তার আয় বাড়ান।এমন উদাহরনও আছে যে অনেকে চাকরি ছেড়ে দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করছেন।
ছোটখাট ব্যবসা:
কেউ কেউ খুব ছোট আকারে ব্যবসা করেন,ব্যবসাতে তার সময়ও তেমন ব্যয় হয় না তেমনি সেখান থেকে তার খুব বেশী লাভও আসে না।এখন তিনি চান তিনি তার ব্যবসা করার সময় বাদ দিয়ে যে অতিরিক্ত সময় পান সেই সময়ে তার যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করবেন একইসাথে তার সময়কে কাজে লাগানো হবে।
পেশা হিসাবে:
কেউ কেউ এটাকে তার পুরোপুরি পেশা হিসাবে নিতে চায়।কারন হিসাবে বলা যায় সে কম্পিউটারের বেশ কিছু বিষয়ে খুবই পারদর্শী,এখন তিনি চাচ্ছেন তিনি সেই দক্ষতাটাকেই কাজে লাগাবেন।একদিকে তার অর্থ উপার্জন হবে অন্যদিকে তার দক্ষতাগুলো আরো ধারালো হবে।তাছাড়া যোগ্য ব্যক্তিকে বেশী দেরী করেত হয় না কাজ পেতে,কম যোগ্যতাসম্পন্নদের মত।কাজেই তার জন্য এটাই বেশী সুবিধাজনক।
মুক্তভাবে কাজ করার ইচ্ছা:
অনেকে রয়েছেন যারা চাকরি করতে পছন্দ করেন না।স্বাধীনভাবে কাজ করতে ভালবাসেন।মন যখন চায় তখন কাজ করেন,না চাইলে করেন না।কিন্তু প্রচলিত চাকরিতে এ ধরনের কোন সুযোগ নেই কারন-আপনি যার চাকরি করবেন তার কথা শুনতেই হবে।এখানে নিজের ইচ্ছার কোন মুল্য নেই।সাধারনত এ সমস্ত মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করেন।এর বাইরে আরো নানাধরনের কারন থাকতে পারে।
কোথায় করবেন:
বিক্রেতারা তাদের পন্য বিক্রি করেন বাজারে,ক্রেতাও সেখানে পন্য কেনেন।কিন্তু কেনাবেচার কাজটা হয় বাজারে।তেমনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে দরকার ফিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস।অনলাইনে অনেক ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস রয়েছে তাদের ভিতর নামকরা কয়েকটি মার্কেটপ্লেসের ওয়েবসাইট এর ঠিকানা দেওয়া হল-
www.odesk.com
www.freelancer.com
www.elance.com
www.guru.com
www.vworker.com
www.getacoder.com
অফলাইন।মূলত অনলাইনেই ফ্রিল্যান্সিং বেশী করা হয়ে থাকে।মূলত উন্নত দেশগুলোর কাজের রেট খুব বেশী তাই তারা চান তাদের কাজগুলো তারা নিম্নআয়ের দেশের লোকেদের কাছ থেকে করিয়ে নেবেন।এতে তাদের খরচ কমবে।তেমনি নিম্নআয়ের দেশের লোকেরা সেই কাজগুলো করে দিলে যথেষ্ট উপার্জন করতে পারবে।বেশীরভাগ ক্ষেত্রে বিদেশী ক্লায়েন্টরা তাদের এই কাজগুলো সরাসরি করান না এবং যারা এসব কাজ করে দেন তারাও সরাসরি করে দেন না।এ দুইয়ের মাঝে থাকে একটি মার্কেটপ্লেস যাকে বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস।এখানে ক্লায়েন্টরা কাজ জমা করেন এবং ফ্রিল্যান্সাররা সেই কাজ করে দেন,বিনিময়ে অর্থ পান।অনলাইনে বহু মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়া যায়।প্রশ্ন করতে পারেন কাজগুলো কি কি?নানারকম কাজ পাওয়া যায়।এককথায় বলতে গেলে কম্পিউটার দিয়ে যা যা করা সম্ভব প্রায় সবই।তবে বাংলাদেশীরা যে কাজগুলো বেশী করে তা হল-গ্রাফিক্স ডিজাইন,ওয়েব ডিজাইন,ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি।
কেন করবেন:
প্রথমেই বলা হয়েছে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্তপেশা।এটা বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন কারনে করতে পারেন।নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়।তবে সাধারনত যেসব কারনে মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করেন তার একটা নমুনা তুলে দেওয়া হচ্ছে-
বেতন কম:
অনেকে রয়েছেন যিনি কোন সরকারী বা বেসরকারী চাকরি করেন,কিন্তু তার বেতন কম।এজন্য তিনি অতিরিক্ত সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে তার আয় বাড়ান।এমন উদাহরনও আছে যে অনেকে চাকরি ছেড়ে দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করছেন।
ছোটখাট ব্যবসা:
কেউ কেউ খুব ছোট আকারে ব্যবসা করেন,ব্যবসাতে তার সময়ও তেমন ব্যয় হয় না তেমনি সেখান থেকে তার খুব বেশী লাভও আসে না।এখন তিনি চান তিনি তার ব্যবসা করার সময় বাদ দিয়ে যে অতিরিক্ত সময় পান সেই সময়ে তার যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করবেন একইসাথে তার সময়কে কাজে লাগানো হবে।
পেশা হিসাবে:
কেউ কেউ এটাকে তার পুরোপুরি পেশা হিসাবে নিতে চায়।কারন হিসাবে বলা যায় সে কম্পিউটারের বেশ কিছু বিষয়ে খুবই পারদর্শী,এখন তিনি চাচ্ছেন তিনি সেই দক্ষতাটাকেই কাজে লাগাবেন।একদিকে তার অর্থ উপার্জন হবে অন্যদিকে তার দক্ষতাগুলো আরো ধারালো হবে।তাছাড়া যোগ্য ব্যক্তিকে বেশী দেরী করেত হয় না কাজ পেতে,কম যোগ্যতাসম্পন্নদের মত।কাজেই তার জন্য এটাই বেশী সুবিধাজনক।
মুক্তভাবে কাজ করার ইচ্ছা:
অনেকে রয়েছেন যারা চাকরি করতে পছন্দ করেন না।স্বাধীনভাবে কাজ করতে ভালবাসেন।মন যখন চায় তখন কাজ করেন,না চাইলে করেন না।কিন্তু প্রচলিত চাকরিতে এ ধরনের কোন সুযোগ নেই কারন-আপনি যার চাকরি করবেন তার কথা শুনতেই হবে।এখানে নিজের ইচ্ছার কোন মুল্য নেই।সাধারনত এ সমস্ত মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করেন।এর বাইরে আরো নানাধরনের কারন থাকতে পারে।
কোথায় করবেন:
বিক্রেতারা তাদের পন্য বিক্রি করেন বাজারে,ক্রেতাও সেখানে পন্য কেনেন।কিন্তু কেনাবেচার কাজটা হয় বাজারে।তেমনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে দরকার ফিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস।অনলাইনে অনেক ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস রয়েছে তাদের ভিতর নামকরা কয়েকটি মার্কেটপ্লেসের ওয়েবসাইট এর ঠিকানা দেওয়া হল-
www.odesk.com
www.freelancer.com
www.elance.com
www.guru.com
www.vworker.com
www.getacoder.com
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন